বাঙালি আলুবৎ। শুধু বাঙালি কেন, হোমো সেপিয়েন্স মাত্রই পট্যাটোসম। সব তরকারিতে দরকারি। নুনও বলা যায় এই অপরিহার্যতা সম্বন্ধে। আমরা domestic help-এর জন্য শিশুকর্মি রাখব এবং child labor বিষয়ে সারস্বত তর্ক তুলব। তর্ক একটি প্রপঞ্চ। একটি illusion.। পশ্চিমবঙ্গে প্রচুর তর্কানুষ্ঠান আয়োজিত হয়েছে, প্রয়োগ হয়নি তর্ক-ফলের। তাই এটা সারস্বত 'ধানাইপানাই' ছাড়া আর কিছু নয়। আমরা বলব, অধ্যাপকের তো তর্কই পেশা। আমরা বলব, উৎপাদকের কাজ ফলানো, ব্যবহারকারীকে সব সময় উৎপাদক হতে হয় না। thinkers চিন্তা পরিবেশন করবেন, society তার usage নির্ধারণ করবে। এই হল প্রক্রিয়া। system.। অথচ এমন ব্যবস্থা আমরা চেয়েছিলাম যেখানে অ-ন্যায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগকারীও 'সার্বিক'ভাবে just থাকবেন। আমার শিক্ষক লিখেছেন, 'যত বেশি জানে, তত বেশি মানে'। হওয়ার তো ছিল তা-ই। কিন্তু তা কি হয়? ঘটে? প্রথমত, জ্ঞানী আক্রমণ করেন অজ্ঞানীকে, অজ্ঞানতাকে নয়। জ্ঞান কার্যত এমন এক advocacy তে নেমে পড়ে যেখানে যাবতীয় 'disobey'কে মান্যতা দেওয়ার পয়জার-judo ছকা হয়।
এখন 'knowledgeable' আর 'wise' শব্দদুটি নিয়ে মেধা-চক্র চলতে পারবে।
আপাতত বক্তৃতা সভায় যাওয়ার আগে বক্তার বাকযন্ত্রপাতিকে তুলায় তোলার আগে বক্তাকেই তুলুন না। অন্তত অব্যবহিত পরে হৃদয়-বিদার-মুক্তির জন্যে।
NB: বিবেচক নির্বাচক চাই।
জি হ
এখন 'knowledgeable' আর 'wise' শব্দদুটি নিয়ে মেধা-চক্র চলতে পারবে।
আপাতত বক্তৃতা সভায় যাওয়ার আগে বক্তার বাকযন্ত্রপাতিকে তুলায় তোলার আগে বক্তাকেই তুলুন না। অন্তত অব্যবহিত পরে হৃদয়-বিদার-মুক্তির জন্যে।
NB: বিবেচক নির্বাচক চাই।
জি হ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Share. Comment. Subscribe